ইজমা শব্দের অর্থ কি | ইজমা কত প্রকার ও কি কি | ইজমা ও কিয়াসের পার্থক্য
ইজমা শব্দের অর্থ কি, ইজমা কত প্রকার ও কি কি, ইজমা ও কিয়াসের পার্থক্য এই তিনটি বিষয় সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে তথ্য প্রদান করা হবে। সুতরাং, আপনারা যারা এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আগ্রহী তারা সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।
ইজমা শব্দের অর্থ কি
অনেক মানুষ রয়েছেন যারা ইজমা শব্দের অর্থ কি সেই বিষয়টি সম্পর্কে তথ্য পেতে অনলাইনে অনুসন্ধান করে থাকেন। ইজমা শব্দের অর্থ হলো; ঐক্যবদ্ধ হওয়া, একমত হওয়া ইত্যাদি। কোন ইসলামিক বিষয়ে ইমাম বা মুজতাহিদগণের সাথে একমত পোষণ করাকে ইজমা বলে।
আরো পড়ুন: পৃথিবীর সর্বপ্রথম মসজিদ কোনটি, পৃথিবীর দ্বিতীয় মসজিদ কোনটি, ভারতের প্রথম মসজিদ কোনটি
ইজমা কত প্রকার ও কি কি
বন্ধুগন, আমরা আপনাদের সাথে এতক্ষণ ইজমা শব্দের অর্থ কি সেই বিষয়টি সম্পর্কে তথ্য প্রদান করছিলাম। এখন তথ্য প্রদান করা হবে ইজমা কত প্রকার ও কি কি সেই বিষয়টি সম্পর্কে। ইজমা সাধারণত ২ প্রকার যথা; ইজমা-আযীমাত এবং ইজমা-রুখসাত।আরো পড়ুন: আরবি মাসের নাম ও আরবি বারের নাম জেনে নিন
ইজমা ও কিয়াসের পার্থক্য
আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলের একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। আজকের আর্টিকেলের এই পর্যায়ে ইজমা ও কিয়াসের পার্থক্য সম্পর্কে বলা হবে। ইজমা কি সেটি সম্পর্কে উপরে আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। সুতরাং, কিয়াস সম্পর্কে বললে আপনারা এই দুটির পার্থক্য বুঝতে পারবেন।আরো পড়ুন: আরবি সকল মাসের নাম, আরবি সাত দিনের নাম, আরবি প্রথম মাসের নাম কি
একাধিক বিশ্বস্ত সোর্স থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী: কুরআন, সুন্নাহ এবং ইজমার পর কিয়াসের অবস্থান। উক্ত উৎসগুলোতে সরাসরি নেই এরকম কোন মাসয়ালা অথবা বিধান উৎসভিত্তিক অনুমান করে নির্ণয় করাকে কিয়াস বলা হয়ে থাকে।
একাধিক বিশ্বস্ত সোর্স থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী: কুরআন, সুন্নাহ এবং ইজমার পর কিয়াসের অবস্থান। উক্ত উৎসগুলোতে সরাসরি নেই এরকম কোন মাসয়ালা অথবা বিধান উৎসভিত্তিক অনুমান করে নির্ণয় করাকে কিয়াস বলা হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন: আখেরী চাহার সোম্বা কি, আখেরি চাহার সোম্বার ফজিলত, আখেরি চাহার সোম্বা কত তারিখ