জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ঠিকানা | জার্মানিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার ফোন নাম্বার
যারা জার্মানি অবস্থান করছেন তাদের অনেক সময় বাংলাদেশ দূতাবাসের ঠিকানা ও যোগাযোগের তথ্য জানা দরকার হয়। এই আর্টিকেলে জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতের ঠিকানা, হাইকমিশনারের ফোন নাম্বার, ইমেইল এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য তুলে ধরা হবে।
জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ঠিকানা
জার্মানিতে বাংলাদেশের দূতাবাস বার্লিন শহরে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশি নাগরিকদের বিভিন্ন কনস্যুলার সেবা প্রদান করে থাকে। বিশেষ করে পাসপোর্ট নবায়ন, ভিসা, নন-ভিসা রিকোয়ারমেন্ট (NVR) এবং অন্যান্য সনদ সংক্রান্ত কাজের জন্য এই দূতাবাসের ঠিকানাটি জানা জরুরি।
জার্মানির বার্লিন শহরে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস সম্পূর্ণ ঠিকানা হলো: Embassy of Bangladesh, Kaiserin-Augusta-Allee 111, 10553 Berlin, Germany
আরো পড়ুন: জার্মানি নামাজের সময়সূচী 2025
জার্মানিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার ফোন নাম্বার
জার্মানিতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে নির্দিষ্ট ফোন নাম্বারে কল করা যেতে পারে। সাধারণ জিজ্ঞাসা থেকে শুরু করে কনস্যুলার সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ে এই নম্বরে যোগাযোগ করা যাবে। জার্মানিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার ফোন নাম্বার +49 30 3989 7531 এটি।
জার্মানিতে বাংলাদেশ দূতাবাস ইমেইল
অনেক সময় সরাসরি ফোনে যোগাযোগ করা সম্ভব না হলে ইমেইলের মাধ্যমে দূতাবাস কার্যালয়ের সাথে যোগাযোগ করা যায়। বাংলাদেশ দূতাবাস বিভিন্ন বিষয়ে আলাদা ইমেইল ঠিকানা ব্যবহার করে।
- পাসপোর্ট, ভিসা, এনভিআর এবং অন্যান্য কনস্যুলার সংক্রান্ত কাজ: consular.berlin@mofa.gov.bd
- জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত কাজ: br.berlin@mofa.gov.bd
- সাধারণ তথ্য: info.berlin@mofa.gov.bd
জার্মানিতে বাংলাদেশের দূতাবাস আছে কি
হ্যাঁ, জার্মানিতে বাংলাদেশের একটি দূতাবাস রয়েছে, যা বার্লিন শহরে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশ সরকারের একটি কূটনৈতিক মিশন, যেখানে বাংলাদেশের নাগরিকদের বিভিন্ন প্রশাসনিক ও আইনি সহায়তা প্রদান করা হয়।
এছাড়াও, জার্মানিতে বসবাসরত বাংলাদেশি কমিউনিটির স্বার্থ রক্ষা এবং দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নত করাও দূতাবাসের অন্যতম দায়িত্ব।
উপসংহার
জার্মানিতে অবস্থানরত বা ভ্রমণরত বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য দূতাবাস একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। এটি বিভিন্ন কনস্যুলার সেবা, নাগরিক অধিকার রক্ষা এবং সরকারি কাগজপত্র সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান করে। সঠিক সময়ে দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করার জন্য উপরের তথ্যগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।